চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা বাজারে দামুড়হুদা উপজেলা প্রশাসনের উচ্ছেদ অভিযানকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে আবারো রাঁতের আঁধারে দোকান বসিয়েছে ভূমিদস্যুরা।জানা গেছে কার্পাসডাঙ্গা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের পিছনে ও পাশে অবৈধ দখলদাররা খাসজসি দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মান করে।বিষয়টি নিয়ে দৈনিক পশ্চিমাঞ্চল পত্রিকা সহ বেশ কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে নড়েচড়ে বসে উপজেলা প্রশাসন।দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার দিলারা রহমান ঘটনাস্থল পরির্দশন করে ও অবৈধ সকল স্থাপনা সরিয়ে নেবার নির্দেশ দেন।নির্ধারিত সময়ের পরেও দখলদাররা তাদের অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে না নিলে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার দিলারা রহমানের নেতৃত্বে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়।সেসময় ৩১ টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ সহ ও বাকি ১৫ টি অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেবার নির্দেশ দেন।উচ্ছেদ অভিযানকে সাধুবাদ জানিয়ে এমন অভিযান পরিচালনা করায় প্রশংসায় ভাসেন দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার দিলারা রহমান।তবে ১৫ টির ভিতর এখনো ৫ টি অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেইনি ভূমিদস্যুরা। তারা যেন কোন কিছুরই তোয়াক্কা করছে না।তবে এ উচ্ছেদ অভিযানকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে চরম ধৃষ্টতার পরিচয় দিয়েছেন ইসমাইল নামের এক ব্যাক্তি।সে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের সামনের পিন্টুর বাড়িও গ্যারেজের পাশে আমরা ক’জন সাংস্কৃতিক সংগঠনের ক্লাবের দখলকৃত জমিতে গত পরশু শনিবার গভীর রাতে সরকারী খাসজমি দখল করে বসিয়েছে দোকান। আর এতে করে হতবাক হয়েছে সচেতন মহল সহ এলাকাবাসী। কি করে কার ক্ষমতা বলে উচ্ছেদ অভিযানকে উপেক্ষা করে রাতারাতি খাসজমি দখল করে দোকান বসালো আর কারা এর মদদদাতা। এই ভূমিদস্যু সহ এর সাথে জড়িত সকলকে আইনের আওতায় আনা সহ অবৈধ স্থাপনাটি উচ্ছেদ করে সরকারী খাসজমি পুনুরুদ্ধারে ব্যাবস্থা নিতে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার দিলারা রহমানের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসী সহ সচেতন মহল।